আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025
আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025 সেই সম্পর্কে জানতে চাইলে এই পোস্ট টি বিস্তারিত পড়ুন কেননা এখানে রয়েছে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
আর আপনি কি আখেরি চাহার সোম্বা কি সরকারি ছুটি? আর আখেরি চাহার সোম্বা সম্পর্কে হাদিস কী তা জানতে চান তাহলে সেটাও আপনি এই পোস্ট টি পড়ার মাধ্যমে খুব সহজেই জেনে নিতে পারবেন।পোস্টের সূচিপত্র:- আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025
- আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025
- আখেরি চাহার সোম্বা অর্থ কি
- আখেরি চাহার সোম্বা কি এবং কেন পালন করা হয়ে থাকে
- আখেরি চাহার সোম্বা এর দোয়া
- আখেরি চাহার সোম্বা কি সরকারি ছুটি
- আখেরি চাহার সোম্বা সম্পর্কে হাদিস
- লেখকের শেষ মন্তব্য:- আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025
আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025
আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025? আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ সালের ২০শে আগস্ট, রোজ বুধবার অনুষ্ঠিত হবে। এটি একটি ঐচ্ছিক ছুটি হিসেবে বাংলাদেশে সবার কাছে পরিচিত। যেটা সফর মাসের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আখেরি চাহার সোম্বা অর্থ কি
আখেরি চাহার সোম্বা অর্থ কি? আখেরি চাহার সোম্বা একটি ফার্সি শব্দবন্ধ। এর অর্থ হলো: আখেরি একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ হলো শেষ। চাহার একট ফার্সি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে চতুর্থ। সোম্বা একটি ফার্সি শব্দ, যার অর্থ হলো বুধবার। সুতরাং, "আখেরি চাহার সোম্বা" এর শাব্দিক অর্থ হলো "সফর মাসের শেষ বুধবার" বা "শেষের চতুর্থ বুধবার"।
আরো পড়ুন:- ১২ রবিউল আউয়াল ২০২৫ কত তারিখ
ইসলামের ইতিহাসে এই দিনটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কারণ বলা হয়ে থাকে যে, এই দিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) দীর্ঘ অসুস্থতার পর কিছুটা সুস্থতা বোধ করেছিলেন এবং শেষবারের জন্য মসজিদে নববীতে ইমামতি করেছিলেন। এই কারণে এই দিনটি মুসলিম বিশ্বে বিশেষভাবে পালিত হয়।
আখেরি চাহার সোম্বা কি এবং কেন পালন করা হয়ে থাকে
আখেরি চাহার সোম্বা কি এবং কেন পালন করা হয়ে থাকে? ইসলামের ইতিহাসে এই দিনটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কথিত আছে যে, এই দিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) দীর্ঘ অসুস্থতার পর কিছুটা সুস্থতা বোধ করেছিলেন এবং শেষবারের মতো মসজিদে নববীতে ইমামতি করেছিলেন। এই কারণে দিনটি মুসলিম বিশ্বে বিশেষভাবে পালিত হয়। এই দিনটি পালনের কারণ হলো নবীজির (সাঃ) সাময়িক সুস্থতার জন্য।
এটি সাহাবীদের (নবীজির সঙ্গীদের) জন্য অত্যন্ত আনন্দের খবর ছিল। এই দিনে নবীজি (সাঃ) সুস্থ বোধ করায় তিনি শেষবারের মতো মসজিদে নববীতেও নামাজের ইমামতি করেছিলেন। এই দিনটিকে অনেক মুসলমান আল্লাহ্র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিন হিসেবে পালন করে থাকেন। নবীজির (সাঃ) সুস্থতার জন্য এবং তাঁর শেষ ইমামতির জন্য তারা নফল ইবাদত, দোয়া ও দান-খয়রাত করেন।
আরো পড়ুন:- মহরম কত তারিখে ২০২৫- মহরমের ১০ তারিখ কবে ২০২৫
তবে, এই দিনটিকে বিশেষভাবে পালনের কোনো সুস্পষ্ট নির্দেশ কখনোই কোরআন বা হাদিসে পাওয়া যায় নি। এটি মূলত ভারতীয় উপমহাদেশ এবং ইরানের মুসলিমদের মধ্যে একটি ঐতিহ্য হিসেবে সকলের কাছে প্রচলিত। অনেকেই এই দিনে নফল নামাজ পড়েন, দান করেন এবং নবীর (সাঃ) জন্য দোয়া করেন। বাংলাদেশে এই দিনটি ঐচ্ছিক সরকারি ছুটি হিসেবে পালিত হয়।
আখেরি চাহার সোম্বা এর দোয়া কী
আখেরি চাহার সোম্বা এর দোয়া কী? আখেরি চাহার সোম্বার জন্য নির্দিষ্ট কোনো বিশেষ দোয়া কোরআন বা হাদিসে বর্ণিত নেই। তাই আপনি এইদিন দরুদ শরীফ, কোরআন শরিফ পড়তে পারেন। বিভিন্ন দোয়া পাঠ করতে পারেন। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করতে পারবেন। এই দিনটিকে বিশেষভাবে পালনের কোনো সুস্পষ্ট ইসলামিক অনুশাসন না থাকলেও, যেহেতু এটি নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর সাময়িক সুস্থতা ও শেষ ইমামতির সাথে সম্পর্কিত, তাই এই দিনে সাধারণভাবে যে কোনো মুসলিম আল্লাহ্র কাছে দোয়া করতে পারেন।
আখেরি চাহার সোম্বা কি সরকারি ছুটি
আখেরি চাহার সোম্বা কি সরকারি ছুটি? আখেরি চাহার সোম্বা বাংলাদেশে সরকারি ছুটি নয়, তবে এটি একটি ঐচ্ছিক ছুটি হিসেবে পালিত হয়। এর মানে হলো, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মুসলিম কর্মচারীরা এই দিনে ছুটি নিতে পারেন, কিন্তু এটি কোনো বাধ্যতামূলক ছুটি নয়। সাধারণত, এই দিনে অফিস-আদালত খোলাই থাকে, তবে অনেক মুসলিম ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি নিজে থেকে ব্যাক্তি গত ভাবে ছুটি নিয়ে থাকেন এবং এই দিনে তারা বিভিন্ন ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকেন।
আখেরি চাহার সোম্বা সম্পর্কে হাদিস
আখেরি চাহার সোম্বা সম্পর্কে হাদিস কি বলে জেনে নিন। আখেরি চাহার সোম্বা সম্পর্কে সরাসরি কোনো সহিহ হাদিস পাওয়া যায় না যেখানে এই দিনটিকে বিশেষভাবে পালন করার বা কোনো নির্দিষ্ট আমল করার কথা বিশেষ ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
আখেরি চাহার সোম্বার তাৎপর্য মূলত ঐতিহাসিক ঘটনার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। কথিত আছে যে, হিজরি ১১ সালের সফর মাসের শেষ বুধবারে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) দীর্ঘ অসুস্থতার পর কিছুটা সুস্থতা বোধ করেছিলেন এবং শেষবারের মতো মসজিদে নববীতে ইমামতি করেছিলেন। এই ঘটনার কারণে কিছু মুসলিম এই দিনটিকে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিন হিসেবে পালন করে থাকে।
তবে, ইসলামিক পণ্ডিতদের মধ্যে এই দিনের বিশেষ কোনো আমল বা একে বিশেষভাবে উদযাপনের বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। অনেক আলেম এই ধরনের প্রথাকে বিদআত হিসেবে গণ্য করেন, কারণ কোরআন বা হাদিসের সুস্পষ্ট কোনো নির্দেশনায় এর উল্লেখ নেই এবং সাহাবায়ে কেরামদের যুগেও এই দিনটিকে বিশেষভাবে পালনের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না।
লেখকের শেষ মন্তব্য:- আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025
লেখকের শেষ মন্তব্য:- আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025। আশা করি " আখেরি চাহার সোম্বা ২০২৫ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে - আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ 2025 "পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন এরকম পোস্ট আপনি যদি আরো পেতে চান তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখতে পারেন কেননা এরকম পোস্ট এখানে আরো আছে তাই আপনি যদি চান তাহলে সেগুলো পড়তে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url