৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে

৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে তা জানতে চান তাহলে এই পোস্ট টি বিস্তারিত পড়ুন কেননা এখানে রয়েছে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক। 

আর আপনি কি ৪৭ তম বিসিএস আবেদনের শেষ তারিখ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সেটাও আপনি এই পোস্ট টি পড়ার মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন খুব সহজেই। 

পোস্টের সূচিপত্র:- ৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে 

• ৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে 
• ৪৭ তম বিসিএস আবেদনের শেষ তারিখ
• বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়
• বিসিএস লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয়
• বিসিএস পরীক্ষা কোথায় হয়
• বিসিএস নেগেটিভ মার্কিং কত থাকে
• বিসিএস কি প্রতি বছর হয় 
• লেখকের শেষ মন্তব্য- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে 

৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে 

৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে? তা আবেদন শেষ করার আগে বলা সম্ভব হচ্ছে না। আবেদন করা শেষ হলে তা বলা সম্ভব হবে। সঠিক উত্তর পেতে চাইলে আর কিছুদিন অপেক্ষা করুন। আবেদন করার সময় শেষ হলে কবে পরীক্ষা তাই ঘোষণা করে দেওয়া হবে। 

৪৭ তম বিসিএস আবেদনের শেষ তারিখ

৪৭ তম বিসিএস আবেদনের শেষ তারিখ? ৪৭তম বিসিএসে আবেদনের সময় আগে ৩০ তারিখ জানুয়ারি মাসের ছিল। কিছু কারণে তা প্রায় এক মাস বাড়ানো হয়েছে। যা এখন হয়েছে আবেদন জমার শেষ তারিখ ৩০ জানুয়ারির থেকে পড়ে  আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি তাই যারা এখনো আবেদন করতে পারেন নি তারা করে ফেলুন। সরকারি কর্ম কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, ৪৭তম বিসিএসের অনলাইনে আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ৩০ জানুয়ারির পরিবর্তে সময় বাড়িয়ে তা ২৭ ফেব্রুয়ারি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে আর আগেরটা পরিবর্তন হয়েছে। 

আরো পড়ুন:- সজনে পাতার ডাটা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ, ২৭ ফেব্রুয়ারি রাত ১১.৫৯ মিনিটের মধ্যে ইউজার আইডিপ্রাপ্ত প্রার্থীরা ওই সময়ের পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আবেদন করতে পারেন আর ফি জমা দিতে পারবেন। নির্ধারিত তারিখ ও সময় পার হলে কোনো আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না আর আবেদন করাও যাবে না। ৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে? আবেদন শেষ হলে শুরু হবে। 

বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়

বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়? বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যাবে, সেটা নিয়ে সময়ের সাথে সাথে কিছু পরিবর্তন হয়েছে। এখন বিসিএস পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ চারবার অংশগ্রহণ করতে পারবেন এর বেশি পারবেন না। এর আগে, এই সংখ্যাটি তিন বার ছিলো। কেন এই পরিবর্তন? কিছু কারণে এর পরিবর্তন করা হয়েছে। বিভিন্ন কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো শিক্ষার্থীদের আরো একবার সুযোগ করে দেওয়া।

আরো পড়ুন:-চোখ উঠলে করণীয় কি জেনে নিন

আপনার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: বিসিএস পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট একটি বয়সসীমা থাকে। এই সীমা পার হয়ে গেলে বিসিএস দেওয়া আর সম্ভব হবে না। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। এছাড়া আপনি অংশ নিতে পারবেন না। ৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে? কিছু দিনের মধ্যে হবে।

বিসিএস লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয়

বিসিএস লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয়? বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সময়কাল নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন, কারণ এটি প্রতিটি পরীক্ষায় পরিবর্তিত হতে পারে। তবে সাধারণত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা কয়েক দিন ধরে চলে। কেন সময়কাল পরিবর্তিত হয়? পদের সংখ্যা বেশি হলে পরীক্ষার সময়কাল বাড়তে পারে আর কম হলে একই সময় থাকবে। পদের পরিবর্তন হয়ে থাকে। পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত বিষয়ের সংখ্যা বাড়লেও সময়কাল বাড়তে পারে।

প্রশ্নপত্রের ধরন এবং প্রশ্নের সংখ্যাও সময়কাল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আপনি কোন বিসিএস পরীক্ষার কথা বলছেন? যদি আপনি কোন নির্দিষ্ট বিসিএস পরীক্ষার সময়কাল জানতে চান, তাহলে আপনাকে সেই পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে পরীক্ষার তারিখ, সময় এবং সময়কাল স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে।

বিসিএস পরীক্ষা কোথায় হয়

বিসিএস পরীক্ষা কোথায় হয়? বিসিএস পরীক্ষা সাধারণত বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হয়। এটা সকল শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই ভালো সুযোগ। এতে করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পরীক্ষার্থীরা সহজেই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে, এর জন্য আলাদাভাবে যাতায়াত করতে হয় না। সকলের জন্য এটা একটা বিশাল সুযোগ। সাধারণত বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় উক্ত শহর গুলোতে বাংলাদেশের রাজধানী হওয়ায় সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী ঢাকায় পরীক্ষা দেয়। বাণিজ্য নগরী চট্টগ্রামেও বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।

পশ্চিমাঞ্চলের শিক্ষা কেন্দ্র রাজশাহীতেও পরীক্ষা কেন্দ্র থাকে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পরীক্ষার্থীদের জন্য খুলনা একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। দক্ষিণাঞ্চলের পরীক্ষার্থীরা বরিশালে পরীক্ষা দিতে পারে। উত্তর- পূর্বাঞ্চলের পরীক্ষার্থীদের জন্য সিলেট একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। উত্তরাঞ্চলের পরীক্ষার্থীরা রংপুরে পরীক্ষা দিতে পারে। উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের পরীক্ষার্থীদের জন্য ময়মনসিংহ একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।

বিসিএস নেগেটিভ মার্কিং কত থাকে

বিসিএস নেগেটিভ মার্কিং কত থাকে? বিসিএস পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং সাধারণত থাকে। তবে, নেগেটিভ মার্কিং কত থাকবে, তা পরীক্ষা অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে, এটা কখনো একই থাকে না। সাধারণত বিসিএস পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং 0.5 নম্বর থাকে, বর্তমানে এটাই আছে। যদি আপনি একটি ভুল উত্তর দেন, তাহলে আপনার মোট নম্বর থেকে 0.5 নম্বর কেটে নেওয়া হবে।  যা বিশাল ব্যাপার। অনেকেরই এই মার্কের কারণে চান্স হয় না বা পায় না। কেন নেগেটিভ মার্কিং থাকে?

ইচ্ছাকৃত উত্তর দেওয়া প্রতিরোধ করার জন্য। নেগেটিভ মার্কিং থাকার কারণে পরীক্ষার্থীরা ইচ্ছাকৃত উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে নিশ্চিত হয়ে উত্তর দেয়। এতে তাদের মার্ক বেড়ে যায় অনেক। সঠিক উত্তর দানের গুরুত্ব বোঝানো হয়। নেগেটিভ মার্কিং এর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের সঠিক উত্তর দানের গুরুত্ব বোঝানো হয়।

নেগেটিভ মার্কিং কমানোর উপায় কি? ভালো করে পড়াশোনা করা। যত ভালো করে পড়াশোনা করবেন, তত কম ভুল হবে, আর মার্ক ও কম কাটা যাবে। মডেল টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজের দুর্বলতাগুলো বুঝতে পারবেন এবং সেগুলোর ওপর বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন। যদি কোন প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিত না হন, তাহলে উত্তর না দেওয়া ভালো। পরীক্ষার সময় ভালোভাবে ব্যবস্থাপনা করুন। প্রতিটি প্রশ্নকে সমান সময় দিন।

বিসিএস কি প্রতি বছর হয় 

বিসিএস কি প্রতি বছর হয়? বিসিএস প্রতি বছর হয়, এমনটা সবসময় সত্য নয়। বিভিন্ন কারণে এর পরিবর্তন হয়ে থাকে। বিসিএস বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের পরীক্ষা। সাধারণত প্রতি বছরই বিসিএস ক্যাডার নিয়োগ করবার লক্ষ্যে পিএসসি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এবং পরীক্ষা পরিচালনা করে থাকে। তবে, বিভিন্ন কারণে কখনো কখনো বিসিএস পরীক্ষা এক বছরে একাধিকবার হতে পারে আবার কখনো কখনো এক বছরের বেশি সময় নাও হতে পারে তবে পরেও হতে পারে।

বিসিএস পরীক্ষা কেন প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে না হতে পারে, তার কারণ: দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা বা অন্যান্য কারণে পরীক্ষা স্থগিত হতে পারে। পদের সংখ্যা অনুযায়ী পরীক্ষার সময়সূচি নির্ধারিত হয়। পদের সংখ্যা কম হলে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে বিলম্ব হতে পারে। বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারির কারণে অনেক পরীক্ষা স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। বিভিন্ন প্রশাসনিক কারণেও পরীক্ষা স্থগিত বা বিলম্বিত হতে পারে।

বিসিএস পরীক্ষার সর্বশেষ আপডেট পেতে আপনি নিম্নলিখিত উৎসগুলো ব্যবহার করতে পারেন পিএসসির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি এবং নোটিশ পাবেন। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রে বিসিএস পরীক্ষা সংক্রান্ত খবর নিয়মিত প্রকাশিত হয়। বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে বিসিএস পরীক্ষা সংক্রান্ত তথ্য আপডেট করা হয়।

লেখকের শেষ মন্তব্য- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে

লেখকের শেষ মন্তব্য- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে তা জেনে নিতে পেরেছেন অবশ্যই। আশা করি "৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার তারিখ ২০২৫- বিসিএস পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে " পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন এরকম পোস্ট আপনি যদি আরো পেতে চান তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখতে পারেন কেননা এরকম পোস্ট এখানে আরো আছে তাই আপনি যদি চান তাহলে সেগুলো পড়তে পারেন।